সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার:
এস,এম সফিকুর রহমান বরিশাল সিটি কর্পোরেশন থেকে এসে যোগদান করেন উত্তরা সিটি কর্পোরেশনে,
দীর্ঘদিন যাবত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করে আসছে। দুর্নীতি করে অঢেল সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন তিনি।
কিছুদিনের মধ্যেই আমিন বাজার ল্যান্ডফিল্ডে কর্মরত স্থায়ী কর্মচারী ওয়েব্রীজ অপারেটর সরিয়ে তার আত্মীয় স্বজন কে বসাইয়া মোটা অংকের উৎকোচ গ্রহণ করেন তিনি।
এছাড়াও শান্ত নামের তার ছোট ভাই এর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোও আছে।
পরিবহন ড্রাইভার সকলে তার ভাই শান্তর নামে বার বার অফিসে বিচার দেয়া সত্বেও কোন মীমাংসা করেননি তিনি, মীমাংসা না করে ভাইয়ের পক্ষে সাপাই গেয়েছেন।
মো.সাইফুল নামের একজনের চাকরি না থাকা সত্ত্বেও এই এস এম সফিকুর রহমান তাকে চাকরিতে বহাল তবিয়তে রাখছেন।
এছাড়াও মাছুম নামের একজনকে মোটা অংকের টাকা খেয়ে এস এম সফিকুর রহমান একই অফিসে চাকুরীতে বহাল রাখছেন বল জানা যায়। তিনি
স্কেলে সব বহিরাগত লোক দিয়ে পরিচালনা করেন। ল্যান্ডফিলে কর্মচারীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ড গ্লোভস, মাস্ক, ছাতা, ঘামবুট, সাবান, প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কোন ফার্স্ট এইড বক্স বালতি কিছুই রাখেননি, কিন্তু তিনি নিয়মিত এগুলো ক্রয় করার নামে হাতিয়ে নিয়েছেন অর্থ।
ডি.এন.সি.সির পর্যাপ্ত মেশিন থাকা সত্বেও প্রাইভেট কোম্পানি থেকে মেশিন ভাড়া নিয়ে বর্জ্য ড্রেজিং কাজ করা হচ্ছে এতে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা বানিজ্য করে যাচ্ছে এস এম শফিকুর রহমান। বিদেশে ভ্রমণের কথা বলে প্রায় ত্রিশ লক্ষ টাকা উৎকোচ নিয়েছেন তিনি গাড়ি, বাড়ি, অঢেল সম্পত্তির মালিক বটে, বর্তমানে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে চলছেন বলেও জানা যায়। আওয়ামী লীগের আমলে তিনি আওয়ামী লীগের মেয়র, এমপি, নেতাদের ছবি তুলে ফেসবুক পেইজে পোস্ট করেন। বর্তমানে তিনি একটি দলের রাজনীতি করেন বলে জনান। এ যেন এক দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছেন এস এম শফিকুর রহমান।